উমরাহ সফরে একজন হাজীর কি কি বিষয়ে খেয়াল রেখে ব্যাগ প্যাক করতে হয় । উমরাহ হজ্জ প্রতিটি মুমিনের জীবনে পরম আরাধ্য এক স্বপ্নযাত্রা। ওমরাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সারা বছরই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য মুসলিম ওমরাহ পালন করতে মক্কা ভ্রমণ করেন। বাংলাদেশ থেকেও ওমরাহযাত্রীদের সংখ্যা মোটেও কম নয়। এ ছাড়া হজ পালনার্থে সৌদি গমনকারীরা প্রথমে ওমরাহ পালন করবেন। প্রিয় নবীজির রওযা মোবারকে দুইরাকাত নফল নামাজ থেকে শুরু করে খানায়ে কা’বায় সালাতুল ইশা যেনো এক পার্থিব জীবনের অপার্থিব আনন্দমুহুর্ত। আজকে আমরা আলোচনা করবো পবিত্র উমরাহ হজ সফরকালীন সময়ে কি কি জিনিস সাখে নিতে হয় ।
ওমরাহ পালনের অসংখ্য ফজিলতের কথা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। নবী কারিম (সা.) ইরশাদ করেন, ‘এক ওমরাহর পর আরেক ওমরাহ, উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের গোনাহের কাফফারা। আর জান্নাতই হজে মাবরুরের একমাত্র প্রতিদান।’ সহিহ মুসলিম : ১৩৪৯
উমরাহ পালনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- উমরাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদাত; যার অর্থ কোনো স্থানের যিয়ারত করা।
- ইসলামী শরী‘আতের পরিভাষায় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য বছরের যে কোনো সময় মসজিদুল হারামে গমন করে নির্দিষ্ট কিছু কর্মকাণ্ড সম্পাদন করাকে উমরাহ বলা হয়।
- আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘উমরাহ; এক উমরাহ থেকে পরবর্তী উমরাহর মধ্যবর্তী সময়ে যা কিছু পাপ (সগীরা) কাজ ঘটবে তার জন্য কাফফারা (প্রায়শ্চিত্ত করে)’’।[1]
- আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘নিশ্চয় রমযান মাসের উমরাহ একটি হজের সমান’’।[2]
- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘রমযান মাসে উমরাহ পালন করা -আমার সাথে হজ করার ন্যায়’’। [3]
- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর জীবনদশায় ৪ বার উমরাহ করেছেন।[4]
মসজিদুল হারামে প্রবেশ করা থেকে শুরু করে তাওয়াফ, সা‘ঈ ও হালাল হয়ে উমরাহ সম্পন্ন করতে ২-৩ ঘন্টা সময় লাগে মাত্র।
ওমরাহ কবুল হওয়ার শর্ত
ওমরাহ একটি ইবাদত। তাই অন্যান্য ইবাদতের মতো এটিও ইখলাস ও নবী কারিম (সা.)-এর অনুসরণ ছাড়া আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না। ওমরাহতে ইখলাসের মর্ম হলো, শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালীন সাফল্যের উদ্দেশ্যে ওমরাহ সম্পাদন করা; কোনো ধরনের পার্থিব উদ্দেশ্য এখানে গ্রহণযোগ্য নয়; বিশেষ করে প্রচারপ্রিয়তা ইবাদতের সওয়াব নষ্ট করে দেয়। আর নবী কারিম (সা.)-এর অনুসরণের মর্ম হলো, তিনি যেভাবে ওমরাহ পালন করেছেন, সাহাবিদের শিখিয়েছেন এবং সম্মতি দিয়েছেন, সেভাবেই তা পালন করা।
ইহরামের কাপড় :
পুরুষের ইহরামের কাপড়; কমপক্ষে দুই সেট (গায়ের জন্য আড়াই হাত বহরের তিন গজ ও শরীরের নিচে পরার জন্য একই বহরের আড়াই গজ)। ইহরামের কাপড় সাদা ও সুতি হলে আরামদায়ক। নারীদের ইহরামের কাপড় তাদের স্বাভাবিক পোশাক-পরিধেয়ই। তবে মুখের পর্দা রক্ষার জন্য মহিলা হাজিদের জন্য কিছু বিশেষ সানক্যাপ পাওয়া যায়, যেগুলোতে যুক্ত বিশেষ পর্দাটি নারী হাজিদের মুখের পর্দা যথাযথভাবে রক্ষা করে, আবার ইহরামেরও কোনো সমস্যা হয় না। ইহরাম বাঁধার টাওয়াল সেট ও বেল্ট।
একান্ত ব্যক্তিগত উপকরণ :
মানিব্যাগ, পাসপোর্ট ব্যাগ, জুতা রাখার ব্যাগ, পাথর রাখার ব্যাগ, প্লাস্টিক জায়নামাজ, নখ কাটার বক্স, কাঁধের ব্যাগ, মহিলাদের হিজাব, মহিলাদের চুল বাঁধার টুপি, হাত মোজা ও পা মোজা, হাওয়ার বালিশ, বোডিং হোল্ডার, সানক্যাপ, চামড়ার মোজা, তায়াম্মুমের মাটি, মিসওয়াক, ছাতা, গামছা, লুঙ্গি, গেঞ্জি, পায়জামা, পাঞ্জাবি, টাওয়াল, জুতা, টুপি, তসবি, আতর, বোরকা, সাবান, ছোট আয়না, চিরুনি, কাঁচি, রেজর, ব্লেড, সুঁই-সুতা, থালা, বাটি, গ্লাস, হজ গাইড ও কোরআন শরিফ।
এছাড়াও সাবান দুটি, সাবানের গুঁড়া ৫০০ গ্রাম, নীলের ছোট কৌটা একটি, ব্যবহারের তেল পরিমাণমতো, পেট্রোলিয়াম জেলি মাঝারি সাইজের একটি, টয়লেট পেপার তিনটি, টুথপেস্ট একটি, ব্রাশ ও মেসওয়াক দুটি, ছোট তালা-চাবি এক সেট। তবে নেওয়ার সময় অবশ্য হাতব্যাগে রাখা যাবে না। বরং এগুলো বড় ব্যাগে দিতে হবে। ধাতব পদার্থ ও দড়ি হ্যান্ডব্যাগে বহনে বিমানের নিষেধাজ্ঞা আছে।
পুরুষের জন্য দুই ফিতার জুতা বা সেন্ডেল :
ইহরাম অবস্থায় পুরুষদের পরার জন্য দুই ফিতার স্যান্ডেল বা জুতা দুই জোড়া। হালাল অবস্থায় পুরুষদের পরার জন্য শু বা চামড়ার জুতা এক জোড়া। মা-বোনদের জুতায় কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তারা দুই-তিন জোড়া আরামদায়ক জুতা সঙ্গে নিতে পারেন। মসজিদে জুতা বহনের জন্য কাপড়ের ছোট দুটি ব্যাগ সঙ্গে রাখতে পারেন।
ব্যক্তিগত ক্রোকারিজ সামগ্রী :
চা-কফি পানে অভ্যস্ত ব্যক্তিরা কফির উপকরণ সঙ্গে নেবেন। সেই সঙ্গে মেলামাইনের থালা একটা, গ্লাস একটি, মগ একটি, চা চামচ একটি, ফল কাটার ছোট চাকু একটি। কোমর বেল্ট, টাকার ব্যাগ, গলায় ঝোলানো ব্যাগ—এগুলো বিভিন্ন সংস্থা প্রচার ও সওয়াবের নিয়তে হাদিয়া দিয়ে থাকে। তাই এগুলো আগে কেনার দরকার নেই।
হালকা ওজনের আয়রন মেশিন :
মক্কা-মদিনায় কাপড় ইস্তিরি করা খুব ব্যয়বহুল। তাই সমমনা পাঁচ-ছয়জন মিলে একটি হালকা আয়রন সঙ্গে নিলে বেশ উপকার হবে। একইভাবে কয়েকজন মিলে একটি মাল্টিপ্লাগ নিয়ে গেলেও বেশ উপকার পাওয়া যায়। তাই বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।
তাওয়াফ তাসবিহ : তাওয়াফের সময় নির্ভুল হিসাব রাখার জন্য একটি তাওয়াফ তাসবিহ সংগ্রহে রাখা যেতে পারেন।
হজ গাইড : নির্ভরযোগ্য কোনো আলেমের লিখিত হজের মাসয়ালা-মাসায়েল সংক্রান্ত বই।
বৈদেশিক মুদ্রা : কোরবানির খরচ ও হজের ব্যক্তিগত খরচের জন্য প্রয়োজন মতো সৌদি রিয়াল আগে থেকেই সংগ্রহ করে রাখা ভালো, কারণ বিগত বছরগুলোতে যারা হজ করেছেন, তাঁদের অভিজ্ঞতা হলো—শেষ সময়ে রিয়ালের দাম বেড়ে যায়।
প্রয়োজনীয় পোষাক :
পুরুষরা হজে হালাল অবস্থায় পরার জন্য কমপক্ষে তিনটি পাঞ্জাবি, দুটি পায়জামা, দুটি লুঙ্গি, দুটি গেঞ্জি বা ফতুয়া সঙ্গে নেওয়া যেতে পারেন। মহিলারা সব সময় পরার জন্য কমপক্ষে চার সেট সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ফ ও দুটি বোরকা, হাতমোজা এবং মোজা সঙ্গে নিতে পারেন। এগুলো আগে থেকে থাকলে নতুন করে কেনার দরকার হবে না। এ ছাড়া কাউন্টিং তাসবিহ, মেসওয়াক ইত্যাদি সাধারণত মানুষের কাছে থাকে, যদি না থাকে তাহলে এগুলো সংগ্রহ করা যেতে পারে।
প্রয়োজনীয় ওষুধ :
হজে যাওয়ার আগে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সঙ্গে নিয়ে যাওয়া উচিত। নিজের দৈনন্দিন ব্যবহারের ওষুধের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জ্বর, ঠাণ্ডা, পেটের পীড়া ইত্যাদির জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাওয়া ভালো। কারণ সৌদি আরবে ওষুধের দাম তুলনামূলক বেশি।
একটা বড় ব্যাগ :
অনেক ক্ষেত্রে হজ কাফেলা সম্মানিত হাজি সাহেবদের বাংলাদেশের পতাকা চিহ্নিত ও হজ কাফেলার ঠিকানা সংবলিত ব্যাগ সরবরাহ করে তাই মোয়াল্লেমকে না জানিয়ে বড় কোনো ব্যাগ কিনলে অর্থের অপচয় হতে পারে।
ব্যাগ ও জিনিসপত্র গোছানো :
নিজের প্রতিটি ব্যাগে ইংরেজিতে নাম, ঠিকানা, পাসপোর্ট নম্বর ও বাংলাদেশের কাছের কারও মোবাইল নম্বর লিখে রাখুন। বড় ব্যাগ তালাবদ্ধ রাখা খুবই জরুরি। তবে ব্যাগ যত ছোট ও হালকা করা যায়, যাত্রা ততই আরামদায়ক হবে। যেসব জিনিসপত্র সঙ্গে নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর একটি তালিকা করে রাখলে ভালো।
এক নজরে ওমরাহ সফরের কি কি সাথে নেওয়া জরুরী আসুন দেখে নেই
- প্রথমে জেনে নিন আপনার প্রথম গন্তব্যস্থল কোথায়। (প্রথমে মক্কা না মদীনায় যাবেন)
- আপনার গন্তব্যানুসারে যাত্রার প্রস্তুতি নিন। (ধরে নিচ্ছি আপনি প্রথমে মক্কায় যাবেন)
- বেশি মালামাল নিয়ে আপনার বোঝা ভারী করবেন না, আবার কম নিয়ে অপ্রস্তুতও হবেন না।
- পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, সেজন্য আপনার পাসপোর্টের ফটোকপি নোটারি করে নিন এবং বিমানের টিকেট ফটোকপি করে নিন।
- মজবুত চাকাওয়ালা মাঝারি বা বড় আকারের ১টি ব্যাগ/লাগেজ সঙ্গে নিবেন।
- মুল্যবান জিনিসপত্র (টাকা, টিকেট, পাসপোর্ট ইত্যাদি) রাখার জন্য ১টি কোমর/কাঁধ/সৈনিক ব্যাগ নিন।
- সালাতের মুসাল্লা বা কাপড়, কাপড় শুকানো দড়ি ও ব্যাগ বাঁধার জন্য কিছু ছোট দড়ি সঙ্গে রাখুন।
- পড়ার জন্য ছোট আকারের কুরআন মাজীদ ও বইপত্র এবং লোকেশন ম্যাপ সঙ্গে রাখতে পারেন।
- যোগাযোগ এর জন্য সাধারণ মোবাইল অথবা এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন সঙ্গে থাকলে ভালো হয়।
- কমপক্ষেে একটি করে চশমা (সান গ্লাস) ও কোমল স্লিপার সেন্ডেল এবং এগুলো রাখার জন্য ছোট পাতলা কাপড়ের একটি ব্যাক প্যাক।
- রোদ থেকে বাঁচার জন্য ছোট সাদা বা বিশেষ রঙের ছাতা অথবা ক্যাপ।
- ব্যক্তিগত ব্যবহারের জিনিসপত্র: ব্রাশ, পেস্ট, টয়লেট পেপার, আয়না, চিরুনি, তেল, সাবান, তোয়ালে, শ্যাম্পু, নোটবুক, পারফিউম, ভ্যাসলিন, লোশন ও ডিটারজেন্ট ইত্যাদি সাথে নিন। তবে ইহরাম অবস্থায় ব্যবহার করার জন্য সেসব প্রসাধনী সুগন্ধহীন হতে হবে।
- দুইটি ছোট বেডশিট ও একটি ফোলানো বালিশ, হালকা চাদর, পেষ্ট, গ্লাস, চামচ, টর্চ লাইট, বাথরুম সুগন্ধি, মুখোশ, রুমাল ও কাপড় হ্যাঙার প্রয়োজন মনে করলে সাথে নিন।
- মার্কার পেন।
- পর্যাপ্ত ওষুধপত্র, কিছু দরকারি এন্টিবায়োটিক, ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র অনুসারে ভ্রমণের জন্য দরকারি কিছু ওষুধ।
- ব্যাগের নিরাপত্তার জন্য সঙ্গে ছোট আকারের তালা-চাবি নিন এবং কিছু পলিথিন ব্যাগও নিন।
- দরকারি জিনিসপত্র (টাকা, টিকেট, পাসপোর্ট, ক্রেডিট কার্ড) সবসময় হাতের কাছে অথবা নিরাপদ স্থানে রাখবেন।
- সঙ্গে কিছু বাংলাদেশী টাকাও রাখবেন।
- একটি সাধারণ পরামর্শ হলো : আপনার নাম, পাসপোর্ট নম্বর, যোগাযোগের মোবাইল অথবা ফোন নম্বর, ট্রাভেল এজেন্টের নাম ও নং, হোটেলের নাম ও ঠিকানা, যে কোনো নিকট আত্মীয়ের নাম ও ঠিকানা ও মুয়াল্লিম নং আপনার সকল ব্যাগে ইংরেজিতে লিখে রাখবেন।
- উমরাহতে যাওয়ার সময় আপনার মালামালের একটি তালিকা করুন ও তালিকা চেক করুন।
- উমরাহতে যাওয়ার সময় আপনার বড় লাগেজের আদর্শ ওজন হবে ৮ থেকে ১০ কেজি।
[পুরুষদের জন্য]
- ইহরামের জন্য দুই সেট সাদা কাপড়।
- ইহরামের কাপড় বাধার জন্য কোমর বেল্ট।
- মাথা মুড়ানোর জন্য ১/২টি রেজার অথবা ব্লেড। তবে তা কোনোক্রমেই হাতের ব্যাগে রাখবেন না।
- উপযুক্ত ও আরামদায়ক: প্যান্ট, শার্ট, ট্রাউজার, লুঙ্গি, টি-শার্ট, আন্ডারওয়্যার, পাঞ্জাবি, স্যান্ডেল, মোজা, জুতা, টুপি ইত্যাদি।
[মহিলাদের জন্য]
- পরিষ্কার ও আরামদায়ক সালওয়ার-কামিজ, স্কার্ফ, হিজাব।
- পুরো যাত্রার জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত কাপড়।
- লেডিস ন্যাপকিন, সেফটি পিন, কেঁচি, টিস্যু, স্যান্ডেল, মোজা ও জুতা ইত্যাদি।
উল্লিখিত উপকরণগুলো বাইতুল মোকাররম ও হাজি ক্যাম্প এলাকায় সহজে পাওয়া যেতে পারে। তা ছাড়া এখন বিভিন্ন অনলাইন শপে প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো একসঙ্গে পাওয়া যায়। শুধু গুগলে বা ফেসবুকে ‘ইহরাম প্যাকেজ’, ‘হজ প্যাকেজ’ বা ‘হজের উপকরণ’ ইত্যাদি লিখে সার্চ দিলে সহজেই পাওয়া যেতে পারে। প্রডাক্ট লিস্ট, স্থায়ী অফিস ইত্যাদির তথ্য সংগ্রহের পর তাদের সঙ্গে কথা বলে বিশ্বস্ত মনে হলে তাদের থেকেও সংগ্রহ করা যেতে পারে।
সাধারণত আমি সব মিলিয়ে দুই-তিন ভরি স্বর্ণ ব্যবহার করে থাকি। হজ-ওমরাহের ইহরাম অবস্থায় কি এগুলো ব্যবহার করতে পারবো?
ইহরাম অবস্থায় নারীদের জন্য স্বর্ণালংকার ব্যবহার করা জায়েজ।প্রখ্যাত তাবেয়ি নাফে (রহ.) বলেন, ‘আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.)-এর স্ত্রী এবং মেয়েরা ইহরাম অবস্থায় স্বর্ণ-রূপার অলংকার ব্যবহার করতেন। ’ (মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাহ, হাদিস নং: ১৪৪১৪)
📍আমরা আপনাদের সেবা দেওয়ার জন্য সব সময় প্রস্তুত রয়েছি।
✅ আলহাম্মদুল্লিলাহ আমরা শতভাগ কথা কাজে মিল রাখতে চেষ্টা করি।
▶️দীর্ঘ ২ যুগ ধরে বিশ্বস্ততার সাথে কাবার মেহমান হজ ও উমরাহ হাজীদের খেদমতে আছি, আমরা জিলহজ্জ গ্রুপ বাংলাদেশ।
.⏹️একঝাক তরুন ও উদ্দোমী,আলেম, অভিজ্ঞতা সম্পন্ন টীমের মাধ্যমে জিলহজ্জ গ্রুপ বাংলাদেশ পরিচালিত হয়।
জিলহজ্জ গ্রুপ বাংলাদেশ
আমরা বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত বৈধ হজ লাইসেন্স এবং আইটিএ অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান ।আপনার বিশ্বস্ত ট্রাভেল এজেন্ট
যোগাযোগঃ ইমু ও হোয়াটসএপ 📲01711165606 ,📲01715595991
▶ ঢাকা অফিসঃ ৫১/১ ভিআইপি টাওয়ার,লেভেল -৫,ভিআইপি রোড,নয়াপল্টন ,ঢাকা।
▶কেরানীগঞ্জ অফিসঃ ২৭১ নং জিলা পরিষদ মার্কেট পূর্ব আগানগর,দক্ষিন কেরানীগঞ্জ,ঢাকা।
আমাদের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক টেলিগ্রাম চ্যানেলে আপনি এড হয়ে নিয়মিত এই রকম আরো মাসলা মাসায়েল জানতে
আমাদের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক হোয়াটসএপ গ্রুপে আপনি এড হয়ে নিয়মিত এই রকম আরো মাসলা মাসায়েল জানতে
হোয়াটস এপে জয়েন করতে ক্লিক করুন